WHAT’S HOT NOW

Theme images by kelvinjay. Powered by Blogger.

Social bar 300×250

" });

atOptions = { 'key' : '612f3b1264875bfbdbdf089400bd2210', 'form

atOptions = { 'key' : '612f3b1264875bfbdbdf089400bd2210', 'form

  • ()
" });

Banner 300×250

Social bar

" });

Banner 300×250

" });
» »Unlabelled » মাথার কাছে মোবাইল রেখে ঘুমালে যা হয়


মাথার কাছে মোবাইল রেখে ঘুমালে যা হয়

https://www.cpmrevenuegate.com/f27mwh2fm?key=09bd858306e44c5d2a5c94b7e7af63dc

মাথার কাছে মোবাইল রেখে ঘুমানোর অভ্যাস আছে? যদি থাকে আপনার এই অভ্যাস থেকে বেরিয়ে আসার প্রস্তুতি নেওয়া উচিৎ। মোবাইল চালু থাকলে এই যন্ত্রটি থেকে যে রেডিয়েশন নিঃসৃত হয় তা সহজেই শরীরের কোষের ক্ষতি করতে পারে এমনকি পুড়িয়ে দিতে পারে। এই অভ্যাসের কারণে মস্তিষ্কে নানা রোগও দেখা দিতে পারে। কমে যেতে পারে পুরুষের প্রজনন ক্ষমতা। 

ইউনিটি এইড হাসপাতালের ডা. আকলিমা আক্তার বলেন, মোবাইল থেকে নিঃসৃত হয় এক ধরনের রেডিয়েশন। যাকে বলা হয় Redio frequency(RF) radiation. এই রেডিয়েশন মানুষের শরীরের তাপমাত্রা অনেক বেশি বাড়িয়ে দিতে পারে। এর ফলে শরীরের কোষ পুড়ে যায়। ব্রেনের উত্তেজনা বাড়ে, ফলে গভীর ঘুম হয় না। যারা মাইগ্রেনের রোগী, তাদের ঘন ঘন মাথা ব্যথা দেখা দেয়। দীর্ঘদিন মাথার কাছে মোবাইল রেখে ঘুমালে হতে পারে ব্রেন টিউমার। এর ফলে হতে পারে ব্রেন ক্যান্সার। এই রোগে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। মোবাইলের রেডিয়েশন চোখের দৃষ্টিশক্তি কমিয়ে দেয়। ব্লাড প্রেসার বাড়িয়ে দেয়। এমনকি শরীরে কোলেস্টরেলের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। মোবাইলের রেডিয়েশন হার্টের বিভিন্ন রোগ সৃষ্টি করতে পারে। প্রজনন ক্ষমতা কমিয়ে দিতে পারে, বিশেষ করে পুরুষেরা বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হন।’

‘রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি রেডিয়েশন শিশু-কিশোরদের মানসিক এবং শারীরিক বৃদ্ধি ধীর করে দেয়। শিশুরা মোবাইল ব্যবহারে আসক্ত হলে দৃষ্টি হারাতে পারে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমিয়ে দেয়। হতাশা এবং রাগ বাড়িয়ে দেয়।’— যোগ করেন ডা. আকলিমা।

তিনি আরও বলেন,  ‘আমাদের উচিত মোবাইল বন্ধ করে ঘুমাতে যাওয়া। তা যদি একেবারে সম্ভবই না হয় তাহলে কমপক্ষে শরীর থেকে ৩ ফিট দূরে মোবাইলটি রাখতে হবে।’ 

বালিশের নিচে মোবাইল রাখলে আগুন ধরে যাওয়ার আশঙ্কাও থাকে। এমনকি মোবাইল গরম হয়ে গেলে বিস্ফোরণ ঘটতে পারে।

বিস্তারিত পড়ুন 

«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply